1. news@dailymatrivhumi.online : দৈনিক মাতৃভূমি : দৈনিক মাতৃভূমি
  2. info@www.dailymatrivhumi.online : দৈনিক মাতৃভূমি :
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক মাতৃভূমি" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
শ্রীপুরে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদলের হেল্প ডেস্ক চালু শ্রীপুরে কলেজ ক্যাম্পাস ও ডিসি পার্ক পরিস্কার করলো ছাত্রদল নেতাকর্মীরা মানিকগঞ্জে খেলাফত মজলিসের নির্বাচনী মতো বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শ্রীপুর উপজেলা আদিবাসী ফোরামের আহ্বায়ক কমিটি গঠন দূর্গাপূজাঁ উপলক্ষে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত পটিয়া আমির ভান্ডার দরবার শরীফের জশনে জুলুস উদযাপিত মহেশপুরে ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে কিশোর আটক হাকিমপুরে জামায়াতে ইসলামীর বিশেষ কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার শৈলকুপায় কৃতি ১৭ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান করলো জিএসডিএফ

ডিভোর্সের পরও হয়রানি! প্রতিরোধে পদক্ষেপ চেয়ে অতিরিক্ত ডিআইজির চিঠি

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্টস: ডিভোর্সের পরও একাধিকবার মানসিক হয়রানির শিকার হয়ে অবশেষে প্রশাসনের সহায়তা চেয়ে লিখিত চিঠি দিয়েছেন ময়মনসিংহ রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। তাঁর অভিযোগ, সাবেক স্ত্রী ফাহিমা আক্তার (সহকারী শিক্ষিকা, বাউনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তুরাগ) পরিকল্পিতভাবে সামাজিক ও পেশাগতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।

চিঠিতে অতিরিক্ত ডিআইজি উল্লেখ করেন, “জীবনযাত্রার গভীর বৈপরীত্য, পারস্পরিক অসম্মান, এবং অব্যাহত পারিবারিক কলহের কারণে আইনি ও ধর্মীয় প্রক্রিয়া মেনে আমি তালাক দিতে বাধ্য হই।” তিনি আরও বলেন, তালাকের সময় এবং তিন মাসের আইনি অপেক্ষাকালে ফাহিমা আক্তার কোনো আপত্তি বা আপিল না করলেও, তালাকের পর থেকেই তিনি তাঁর বিরুদ্ধে অসত্য তথ্য প্রচার, সহকর্মী ও আত্মীয়দের বিভ্রান্ত করা এবং ব্ল্যাকমেইলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, “ফাহিমা আক্তার নিয়মিতভাবে আমার পারিবারিক ও গোপনীয় বিষয়াদি অপব্যবহার করে মানসিক চাপ দিচ্ছেন, এবং আমার কর্মক্ষেত্রে সুনাম ক্ষুণ্ন করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছেন। এ অবস্থায় আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত।”

ডিআইজি জানান, তিনি সবসময় সীমিত ও বৈধ আয়ের মধ্যেই চলেছেন এবং কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। “আমি একজন ক্যান্সার সারভাইভার মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে, তাঁর ব্যয়বহুল চিকিৎসা এবং পরিবারের প্রয়োজন পূরণ করতেই আমার আয়ের পুরোটা ব্যয় হয়,” তিনি জানান।

এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফাহিমা আক্তারকে ফোন করা হলেও তিনি কোনো উত্তর দেননি।

অন্যদিকে, ডিআইজি জহিরুল ইসলামের ছেলে জয় জানান, “আমার আব্বু কখনো টাকার বিষয়ে কৃপণ ছিলেন না। যতটুকু দরকার, ঠিক ততটুকু দিতেন। কিন্তু আমার আম্মু অতিরিক্ত টাকার জন্য চাপ দিতেন, এমনকি আমাকে দিয়েও টাকা চাওয়াতেন, যা আমার জন্য মানসিকভাবে কষ্টদায়ক ছিল।”

তিনি আরও বলেন, “এই পরিস্থিতি সহ্য করতে না পেরে আমি ইউনিভার্সিটির পাশে আলাদা বাসা নিয়ে থাকি। আম্মুকে বহুবার বলেছি—আপনার যে আচরণ, যে দাবিগুলো, তা অনৈতিক ও অসত্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে করা হচ্ছে। এমনকি যার পরামর্শে তিনি এসব করছেন, সেই রিয়া জোয়ার্দারও কোনো সুপরামর্শ দিচ্ছেন না। তাঁদের একমাত্র লক্ষ্য আব্বুর টাকা বা সম্পত্তি হাতিয়ে নেয়া।”

জয় তাঁর মাকে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, “এইভাবে চললে কারও লাভ হবে না, শুধু আমাদের সবার ক্ষতিই হবে।”

অতিরিক্ত ডিআইজি তাঁর চিঠিতে যথাযথ তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান, যেন অভিযুক্ত ব্যক্তি ভবিষ্যতে এমন হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন এবং তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন চালিয়ে যেতে পারেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© দৈনিক মাতৃভূমি
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট