কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: পটিয়া করসিং হাইওয়ে থানা কর্তৃক মহাসড়কে চলাচলরত যানবাহনের বিরুদ্ধে নিয়মিত তদারকি ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ কার্যক্রম পরিচালিত করছেন পটিয়া করসিং হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ জসিম উদ্দিন।
তিনি বলেন, অফিসার ও কনস্টেবল মিলে আমরা ২৫ জন আমরা ডিউটি অফিসারদের তত্ত্বাবধানে মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে যানবাহনের কাগজপত্র যাচাই, চালকদের লাইসেন্স, ফিটনেস ও ট্রাফিক আইনের অন্যান্য বিধি-বিধান পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছি। এ সময় নিয়মভঙ্গকারী যানবাহনের বিরুদ্ধে একাধিক প্রসিকিউশন দাখিল করা হয়।
তিনি আরও বলেন উল্লেখ্য, মহাসড়কে যান চলাচল শৃঙ্খলায় আনয়নের লক্ষ্যে আমরা নিয়মিতভাবে এ ধরনের অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি এপ্রিল মাসের অভিযানে মোট মামলার সংখ্যা অনুমানিক একশত এই সময় জরিমানা আদায় করি অনুমানিক (পাঁচ লক্ষ) টাকা। যানবাহনের নিরাপদ ও সচেতন চলাচলের জন্য পুলিশ সদস্যদের সার্বক্ষণিক ডিউটি তদারকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা হাইওয়ে সড়ক কে নিরাপদ সড়ক করতে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত রাকিব।
এই বিষয়ে স্থানীয় জনসাধারণ ও গাড়ী চালক ও যাত্রীরা বলেন পূর্বের চেয়ে ওসি মোঃ জসিমের যোগদানের পর থেকে সড়কের যানযট অনেক টা মুক্ত হয়েছে সম্পূর্ণ দূর্ঘটনা ও যানযট মুক্ত না হলে ও অনেকটা অতীতের চেয়েও বর্তমানে কমেছে।
এলাকাবাসী ও গাড়ি চালক এবং যাত্রীরা হাইওয়ে পুলিশ অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ জসিম উদ্দিনের উপর অনেকটা সন্তুষ্ট, অন্যদিকে পটিয়া সদরের ব্যবসায়ী এবং গাড়ি চালক ও যাত্রীরা বলেন পটিয়া সদর ষ্টেশন, শান্তির হাটে যেই যানযট সৃষ্টি হয় এবং দূর্ঘটনা হয় তার জন্য একমাত্র ট্রাফিক পুলিশ দায়ী কেননা পটিয়া সদর ষ্টেশন শান্তির হাটে দেখা যায় ট্রাফিক পুলিশের সামনে অটোরিকশা, সিএনজি ও অবৈধ গাড়ি গুলো যেই ভাবে দাপটের সাথে চলে কিন্তু হাইওয়ে পুলিশের উপস্থিতি দেখলে কে কোন দিকে পালিয়ে যাবে পথ খোঁজে এতে করে বুঝাযায় এই যানযটের জন্য একমাত্র ট্রাফিক পুলিশ দায়ী তাই আমরা মনে করি এই বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয় স্থানীয় জনসাধারণের পাশাপাশি গাড়ি চালক ও যাত্রীদের মধ্যে ট্রাফিক আইন শ্রিংলা বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করতে রীতিমতো হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে মাইকিং করতে দেখা যায়।